User:Sabit.712403
জাকিয়ার কথায় চিন্তায় পড়ে গেলাম। এই সময় এখন টাকা পাবো কোথায়? এমনিতে এই এক মাসে জাকিয়ার সাথে ঘুরে অনেক টাকা নষ্ট করে ফেলেছি। হঠাৎ মাথায় চলে আসলো ভাইয়ার বিয়ের সময় মেয়েকে দেওয়ার জন্য বানিয়ে রাখা গহনা গুলোর কথা।
ব্যস, অতি সতর্কতার সাথে গহনা গুলো চুরি করে ওই রাতেই আমি আর জাকিয়া পালিয়ে যাই। কিন্তু কোথায় যাবো? সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। জাকিয়াকে বললাম চলো একটা হোটেলে থাকি আজকের রাতটা। জাকিয়া রাজি হলোনা। এতো রাতে অবিবাহিত আমরা দুজন হোটেলে গেলে নাকি ঝামেলা হতে পারে। জাকিয়ার নাকি একটা বন্ধু আছে। যে বাসায় এখন একাই আছে। তার বাবা মা গ্রামে বেড়াতে গেছে। আজকের রাতটা ওখানে কাটিয়ে সকালেই আমরা কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করে নিব। তারপর অন্য কোনো ব্যবস্থা করা যাবে।
আমি ভাবছিলাম জাকিয়ার বন্ধু হয়তো কোনো মেয়ে। এখন দেখি জাকিয়ার বন্ধু একটা ছেলে। বেশ হ্যান্ডসাম ও স্মার্ট।
যাইহোক, আমি আর জাকিয়ার বন্ধু শুইলাম এক রুমে, আর জাকিয়া শুইলো আরেক রুমে। জাকিয়ার বন্ধুর ঘুম চলে আসলেও আমার একটুও ঘুম আসছেনা। এতো সুন্দরী একটা মেয়ে সকাল হলেই আমার বউ হতে যাচ্ছে, ভাবতেই কেমন শিহরন লাগছে। হঠাৎ করে জাকিয়ার বন্ধু চোখ খুলে ঠাট্টা করে বললো, ‘কাল তো বিয়ে করছেনই। এখন একটু ঘুমানতো’
আমি লজ্জা পেয়ে গেলাম। আর চোখ বন্ধ করলাম। সারাদিন অনেক দখল গেছে। সত্যি একটু ঘুমানো দরকার।
ঘুম ভেঙে দেখি সকাল হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি লাফ দিয়ে উঠে পড়লাম। কিন্তু এ কি? বালিশের পাশে রাখা মোবাইল টা পাচ্ছি না। খাটের পাশে রাখা ব্যাগটা নেই। জাকিয়ার বন্ধু কেও দেখতে পাচ্ছি না। জাকিয়ার রুমে গিয়ে দেখি জাকিয়াও নেই।
জাকিয়ার খাটে দেখি একটা সাদা কাগজ কি সব লেখা।
হাতে নিয়ে পড়তে লাগলাম।
‘তুমি মানুষটা ভিষণ ভালো। তোমার প্রতি আমরা দুজনে কৃতজ্ঞ সারাজীবনের জন্য। তোমাকে মন থেকে হাজারবার ধন্যবাদ। তোমাকে দেখতেই কেমন ইনোচেন্ট লাগে। তাই তোমাকেই আমি টার্গেট করি। আমাকে দেখতে আসা সম্বন্ধ ভাঙ্গা। আমাদের বিয়ের জন্য টাকা জোগাড় করা সব তোমার জন্যই সম্ভব হয়েছে। কোনো একদিন তোমাকে এক বেলা খাওয়ার জন্য দাওয়াত করবো। মন খারাপ করোনা লক্ষিটি’
কাগজ টা পড়ার পর মনে পড়ে গেল এক ভন্ড বাবার কথা। মাঝে মাঝে ভন্ডদের কথাও সত্যি হয়। ভন্ড বাবা বলেছিলেন, ‘সুন্দরীদের কখনো বিশ্বাস করতে নেই’
জাকিয়ার কথায় চিন্তায় পড়ে গেলাম। এই সময় এখন টাকা পাবো কোথায়? এমনিতে এই এক মাসে জাকিয়ার সাথে ঘুরে অনেক টাকা নষ্ট করে ফেলেছি। হঠাৎ মাথায় চলে আসলো ভাইয়ার বিয়ের সময় মেয়েকে দেওয়ার জন্য বানিয়ে রাখা গহনা গুলোর কথা।
ব্যস, অতি সতর্কতার সাথে গহনা গুলো চুরি করে ওই রাতেই আমি আর জাকিয়া পালিয়ে যাই। কিন্তু কোথায় যাবো? সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। জাকিয়াকে বললাম চলো একটা হোটেলে থাকি আজকের রাতটা। জাকিয়া রাজি হলোনা। এতো রাতে অবিবাহিত আমরা দুজন হোটেলে গেলে নাকি ঝামেলা হতে পারে। জাকিয়ার নাকি একটা বন্ধু আছে। যে বাসায় এখন একাই আছে। তার বাবা মা গ্রামে বেড়াতে গেছে। আজকের রাতটা ওখানে কাটিয়ে সকালেই আমরা কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করে নিব। তারপর অন্য কোনো ব্যবস্থা করা যাবে।
আমি ভাবছিলাম জাকিয়ার বন্ধু হয়তো কোনো মেয়ে। এখন দেখি জাকিয়ার বন্ধু একটা ছেলে। বেশ হ্যান্ডসাম ও স্মার্ট।
যাইহোক, আমি আর জাকিয়ার বন্ধু শুইলাম এক রুমে, আর জাকিয়া শুইলো আরেক রুমে। জাকিয়ার বন্ধুর ঘুম চলে আসলেও আমার একটুও ঘুম আসছেনা। এতো সুন্দরী একটা মেয়ে সকাল হলেই আমার বউ হতে যাচ্ছে, ভাবতেই কেমন শিহরন লাগছে। হঠাৎ করে জাকিয়ার বন্ধু চোখ খুলে ঠাট্টা করে বললো, ‘কাল তো বিয়ে করছেনই। এখন একটু ঘুমানতো’
আমি লজ্জা পেয়ে গেলাম। আর চোখ বন্ধ করলাম। সারাদিন অনেক দখল গেছে। সত্যি একটু ঘুমানো দরকার।
ঘুম ভেঙে দেখি সকাল হয়ে গেছে। তাড়াতাড়ি লাফ দিয়ে উঠে পড়লাম। কিন্তু এ কি? বালিশের পাশে রাখা মোবাইল টা পাচ্ছি না। খাটের পাশে রাখা ব্যাগটা নেই। জাকিয়ার বন্ধু কেও দেখতে পাচ্ছি না। জাকিয়ার রুমে গিয়ে দেখি জাকিয়াও নেই।
জাকিয়ার খাটে দেখি একটা সাদা কাগজ কি সব লেখা।
হাতে নিয়ে পড়তে লাগলাম।
‘তুমি মানুষটা ভিষণ ভালো। তোমার প্রতি আমরা দুজনে কৃতজ্ঞ সারাজীবনের জন্য। তোমাকে মন থেকে হাজারবার ধন্যবাদ। তোমাকে দেখতেই কেমন ইনোচেন্ট লাগে। তাই তোমাকেই আমি টার্গেট করি। আমাকে দেখতে আসা সম্বন্ধ ভাঙ্গা। আমাদের বিয়ের জন্য টাকা জোগাড় করা সব তোমার জন্যই সম্ভব হয়েছে। কোনো একদিন তোমাকে এক বেলা খাওয়ার জন্য দাওয়াত করবো। মন খারাপ করোনা লক্ষিটি’
কাগজ টা পড়ার পর মনে পড়ে গেল এক ভন্ড বাবার কথা। মাঝে মাঝে ভন্ডদের কথাও সত্যি হয়। ভন্ড বাবা বলেছিলেন, ‘সুন্দরীদের কখনো বিশ্বাস করতে নেই’