User:Ariyan muhammad

আতিক আরিয়ান ভূঁইয়া https://www.facebook.com/photo.php?fbid=962063800471255&set=a.154563367887973.30380.100000029317508&type=1&theater নাম : আতিক আরিয়ান ভূঁইয়া(English:Athik Ariyan Bhuiyan )।অনান্য নাম(সম্রাট,আরি,সুমু,আরিয়ান মুহাম্মদ)।আরিয়ান নামেই প্রসিদ্ধ। https://www.facebook.com/atik.ariyan

https://plus.google.com/u/0/111441724627072654261/posts

জন্ম: বাংলাদেশের ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার অন্তর্গত মধুগ্রাম নামক গ্রামে এক সম্ব্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৯ সালের ২০ মার্চ রোজ সোমবার। আতিক আরিয়ান ভূইয়া (মরহুম) ডাক্তার নূরুল অবছার ভূঁইয়া এবং খাদিজা অবছার ভূঁইয়া এর দ্বিতীয় পুত্র। স্কুল জীবনে পড়াশুনায় খুব আনাড়ি ছিল। মধুগ্রাম বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় থেকে কৃতিত্বের সহিত (GPA 5)এসএসসি পাশ করেন। তার পর "ফেনী কম্পিউটার ইনস্টিটিউট" থেকে[[1]] "Data Telecommunication & Networking Engineering" Subject এ ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রী অর্জন করেন। পরে "বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি"([[2]]) থেকে "Computer Science And Engineering" Subject এ স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। বর্তমানে দেশের সর্ববিধিত দৈনিক(" দৈনিক মানবকন্ঠ") পত্রিকাতে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী পদে নিযুক্ত আছেন।

প্রাথমিক জীবন ও কর্ম জীবন: আরিয়ান ১৯৮৯ সালে ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার অন্তর্গত মধুগ্রাম নামক গ্রামে একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ফেনী জিলা শহরে ডাক্তার পাড়াতে বেড়ে উঠেন। তাঁর বাবা মরহুম নূরুল অবছার ভূঁইয়া ছিলেন একজন ডাক্তার ও মাতা খাদিজা অবছার ভূঁইয়া একজন গৃহিণী। তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হলেন তিন ভাই , মিজান রহমান ভূঁইয়া ফারহাদ , হাবিব রহমান ভূঁইয়া শুভ, মশিউর রহমান ভূঁইয়া অভি । আর এক মাত্র ছোট বোন সাদিয়া আইমান ঐশী । আরিয়ান তাঁদের পরিবারের দ্বিতীয় সন্তান।কর্মজীবনের শুরুতে আরিয়ান "Wizz air-condition and telecommunication system Ltd." নামক Telecom কোম্পানিতে "টেলিকম ইঞ্জিনিয়ার" পদে নিযুক্ত ছিলেন।পরে একটি subcom company তে নিযুক্ত হন টেলিকম ইঞ্জিনিয়ার পদে। এই খানে সুনামধন্য সব গুলা ফোন কোম্পানির(GrameenPhone,Bangla link,Airtel,Robi) হয়ে কাজ করেন। পরে দেশের সনামধন্য ফোন কোম্পানি ওরাসকমটেলিকম(বাংলালিন্ক) এ junior communication Engineer হিসাবে কর্মরত ছিলেন। এই খানে থাকাকালীন সময়ে বাংলাদেশ কে চষে বেড়ানোর সুযোগ পান এবং সমস্ত বাংলাদেশেই কাজ করে বেড়ান।৬৫ টি জিলা ,জিলা শহর ,উপজিলা ,গ্রাম ,গঞ্জ সব কিছু খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পান। দেশের প্রকৃত রূপ প্রকৃতি সবই খুব কাছ থেকে দেখেন তিনি ।কিছু দিন পর শারীরিক অসুস্ততার কারণে এই চাকরিটা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। বর্তমানে আরিয়ান দেশের সর্ববিধিত দৈনিক "দৈনিক মানবকন্ঠ" পত্রিকার তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের জ্যেষ্ঠ নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন।

শিক্ষা জীবন: আরিয়ান ছেলেবেলা থেকেই দারুন উদ্যমী, খেলাধুলাপ্রিয়, দক্ষতাসম্পন্ন ও লেখাপড়ায় উজ্জ্বল ছিল। স্বপ্ন দেখতেন একজন ডাক্তার হওয়ার এবং সেইভাবেই তিনি এগিয়েছিলেন।১৯৯৫-এ ফেনী জিলায় অবস্থিত মধুগ্রাম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু করেন।এবং সেখান থেকে কৃতিত্বের সহিত (GPA 5)এসএসসি পাশ করেন। এর মাঝে বাবাকে হারান এসএসসি পরীক্ষার কিছু দিন আগে । পরিবারে নেমে আসে দুর্যোগ এর ছায়া। ফলে ছোট বেলার স্বপ্নকে দাপন করে বর্তী হতে হয় বাংলাদেশের একমাত্র কম্পিউটার ইনস্টিটিউট "ফেনী কম্পিউটার ইনস্টিটিউট "[[3]] এ। এই খান থেকে "Data Telecommunication & Networking engineering" বিষয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা পাশ করেন কৃতিত্বের সহিত।পরে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি [[4]] এর অধীনে "Computer Science And Engineering" Subject এ বিএসসি সম্পূর্ণ করেন।

নিজের কিছু কথা: মানুষ যা চায় তা ঠিক মনের মত করে কখনই পায় না। আর সব কিছু পাবার মাঝেও বোধয় পাওয়ার যে সুখটা তা পাওয়া যায় না। ..আমি সবিই বুঝি এবং জানিও তাই চাওয়া পাওয়ার মাঝের এই অংশটা নিয়ে কখনো ভাবি না। যা চাই তা মন থেকেই চাই আর পাওয়ার ইচ্ছা তা ও থাকে তাতে প্রবল।

মানুষ বাচেইবা কত দিন। ১১০ বিলিয়ন এর মত মানব জাতি বসবাস করে আসছে পৃথিবীতে। পৃথিবীতে ৬.৮ বিলিয়ন এর মত মানুষ বাস করছে । তাদের মধ্যে ৬০ মিলিয়ন মানুষ প্রতি বছর মারা যায়। মানে ১৬০০০০ মানুষ প্রতি দিন মারা যাচ্ছে। আমরা একা আসি পৃথিবীতে একাই যেতে হবে পৃথিবী ছেড়ে আর এই আসা এবং চলে যাওয়ার মাঝের সময় তা আমার মতে শুধু একটি বিভ্রম।আমরা একটা বিভ্রম এর জন্য তাহলে কেন কষ্ট করব ???তার পর ও করতে হয় কারণ আমি এটাও জানি এই টাই নিয়ম। মানুষ কে একটা নিয়ম আর মাঝে থাকতে হয়। সব কিছুকেই নিজস্য নিয়মের মাঝে থাকতে হয়। পৃথিবী ঘুরছে নিয়ম মেনেই নিয়ম, ভাঙ্গলেই বিপদ। আমরা আসলে কেউই জানি না আমরা কেন এই ধরাধামে এসেছি। মানুষ বাঁচে কত দিন? বড়জোর ষাট, সত্তর কিংবা আশি বছর? প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙার পর আপনি যদি মনে করেন জীবনটা খুবই সংক্ষিপ্ত, তাহলে দেখবেন, জীবনটাকে আপনি ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে পারছেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমরা প্রায় সবাই মনে করি, আমাদের হাতে প্রচুর সময় রয়েছে, জীবনের আয়ু সংক্ষিপ্ত নয়। তাই আমি মনে করি, আমাদের প্রতি মুহূর্তে মনে করা উচিত, এ পৃথিবীতে আমাদের সময় খুব, খুব সামান্য। আজ থেকে ৫০ অথবা ৭৫ বছর পর কেউ হয়তো আমাকে আর চিনবে না। তো এসব চিন্তা করে ঘুম নষ্ট করার দরকার কী! আমাদের প্রয়োজন টাকা, আমাদের প্রয়োজন সম্পদ, কিন্তু মনে রাখা প্রয়োজন, এসব অর্জনেরও একটা সীমা আছে। আমি মনে করি, মানুষের জীবনে সত্যিকার অর্থে দুটি সমস্যা আছে—এক. স্বাস্থ্য ও দুই. দারিদ্র্য। আপনি দেখবেন, যারা জ্যোতিষীর কাছে যায়, তারা জানতে চায় তাদের টাকাপয়সা কিংবা সম্পদ হবে কি না, তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে কি না ইত্যাদি। কারণ জীবনের শেষ বেলায় এক সকালে উঠে আপনার মনে হবে, আপনার দেখভাল করার মতো কেউ আছে কি না। আর তখনই আপনার দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হবে। আমি মনে করি, আমি সব সময় ও রকমটাই ভাবি। এটা কিছুটা বংশগত ব্যাপারও বটে। আমি সৌভাগ্যবশত এমন এক পরিবারে জন্মেছি যে পরিবারটা খুব একটা ধনী ছিল না(মধ্যবিত্ত )। তবে বাবা(ডা: নুরুল আবছার ভূঁঞা) চিন্তা-চেতনায় ছিলেন যথেষ্ট আধুনিক।বাবা প্রায় একটা কথা বলতেন যে প্রত্যেকের বোঝা উচিত, ‘প্রয়োজন’ ও ‘লোভের’ মধ্যে পার্থক্য কী। আপনার জানা উচিত, ঠিক কোন জায়গাতে আপনাকে থামতে হবে এবং এটাও জানা উচিত, ‘আর নয়, বহুত হয়েছে’ কথাটা কখন বলতে হবে। অনিশ্চয়তা আপনাকে খতম করে দিচ্ছে? পৃথিবীর সবেচেয়ে ধনাঢ্য ব্যক্তির দিকে তাকান, তিনিও বলবেন, ভয় লাগে, কখন সব শেষ হয়ে যায়! আপনি যদি এই অনিশ্চয়তার ভয় কাটাতে পারেন, তবে সেটাই হবে সবচেয়ে বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক। মানুষ হিসাবে আমার মান খুবই নিম্ম মানের, একশ নম্বরের মধ্যে টেনে টুনে তেত্রিশ পাওয়ার মত! ব্যাক্তিগতভাবে অনেকটাই স্বার্থপর, আত্মকেন্দ্রিক, খামখেয়ালী, ভুলোমনা,অলস, আড্ডাবাজ, গান পাগল । পর্যাপ্ত পরিমান টাকার অভাবে আত্মীয় স্বজনদের প্রতি ভালোবাসাটা দেখাতে পারিনা বেশীর ভাগ সময়! তবে টাকা খরচ করতে আমার অনেক ভাল লাগে! মুখে মধু নাই! জন্মের সময় মধু খেয়েছিলাম কিনা মনে নাই। কিংবা এমনও হতে পারে মধুতে ছিল ভেজাল।.......... written by (Ariyan Muhammad:20-03-2014)--Ariyan muhammad (talk) 12:41, 15 April 2015 (UTC).......... written by (Ariyan Muhammad:20-03-2014)